কিস কিং বলেই সুনাম অর্জন করেছিলেন এককালে। একটা ছবিতে কতগুলো কিসিং সিন আছে তা দিয়েই প্রযোজকরা নির্ধারণ করতেন ছবি বিক্রি কেমন হবে! এখন ইমরান হাশমি কিন্তু আমূল বদলে গিয়েছেন। রোমান্সের মোড়ক খুলে যেন বেরিয়ে এসেছে ভেতরের রাশভারী মানুষটা।
নিজের লিভিং রুমে বসে অনলাইনে সাক্ষাতকার দিচ্ছেন মিডিয়াকে। রুমের আসবাবে অ্যান্টিক টাচ। সোফাসেটের পাশে টেবিল ল্যাম্প। নরম আলো পড়েছে ফ্লোরে। মানানসই সাদা কুশন। শৌখিনতার ছাপ সবখানে। নিজেও সেজেছেন পরিপাটি করে। ধোপদুরস্ত চেহারা। বাড়িতে আছেন বলে এলোমেলো অগোছালো হয়ে থাকবেন, এমনটা তাঁর না-পসন্দ।
আপনি তো প্রচণ্ড পাংচুয়াল। বলিউডের অভিনেতারা খুব কমই এমনটা হন… “অভিনেতা হয়েছি বলে কি স্কুলে যা শিখেছি সব ভুলে যাব? স্কুলে আজীবন আমি টাইমের মধ্যেই সবকিছু করে ফেলতাম। এখন ব্যাপারটাকে কেউ কেউ কমপালসিভ ডিসঅর্ডার বলেন। যা খুশি বলুন। মুম্বই শহরে পাংচুয়াল হওয়া যায় না, ট্রাফিক সম্পর্কে আগে থেকে কিছু বলা যায় না এমন তো অনেক শুনেছি। কিন্তু বিশ্বাস করুন, সবরকম ট্রাফিক জ্যাম উপেক্ষা করে আমি ঠিক টাইমে সেটে পৌঁছতাম।” বললেন ইমরান।