ঐন্দ্রিলা শর্মা এবং সব্যসাচী চৌধুরীর সম্পর্ক এখনও অনেক হৃদয়ভঙ্গ যুবক- যুবতীর কাছে আশা দেখায় বলে মনে করা হয়। সব্যসাচী কীভাবে তার প্রেমিককে আগলে রেখেছিলেন তা কেউ ভুলতে পারেনি। এবং ২৫ বছর বয়সী হওয়ার আগে, ঐন্দ্রিলা দেখিয়েছেন কিভাবে জীবনের কঠিনতম যুদ্ধ লড়তে হয়। ২০নভেম্বর, ২০২২-এ সদা হাস্যোজ্জ্বল মেয়েটি সবাইকে কাঁদিয়ে চলে যায় না ফেরার দেশে।
বৃহস্পতিবার কলকাতায় টেলি অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড মঞ্চে ঐন্দ্রিলাকে মরণোত্তর সম্মানে সম্মানিত করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রয়াত অভিনেত্রীর মা ও বাবা উপস্থিত ছিলেন। একই মঞ্চ থেকে সব্যসাচীকেও পুরস্কৃত করা হয়। রামপ্রসাদ সিরিয়ালের জন্য ‘অনুপ্রেরণামূলক চরিত্র’ হিসাবে তিনি পুরস্কার জিতেছেন।
ঐন্দ্রিলার মৃত্যুর পর সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিয়েছেন সব্যসাচী। কাজে মনোনিবেশ করেন। ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে মোটেও কথা বলেন না তিনি। কিন্তু আজ সে তার ভালোবাসার মানুষটির কথা বলেন।
সব্যসাচী বলেন, ‘২৫ বছর হওয়ার আগেই চলে গেছে। সে সময়ে তিনি যে কাজ করেছেন তার জন্য মানুষ তাকে মনে রেখেছে। এটা একটা বড় অর্জন। আজ তার বাবা-মা এসেছেন। তাদের জন্য এই মুহূর্ত যেমন গর্বের, তেমনি বেদনাদায়ক।