লাল পাহাড়ি দেশে যা গানটি সকলের মনে থেকে যাবে সারা জীবন। শোনা যাচ্ছে আচমকাই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন কবি।প্রয়াত কবি অরুণ চক্রবর্তী। শনিবার সকালেই মিলল মন খারাপের খবর। চলে গেলেন কবি না ফেরার দেশে। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। দিনের পর দিন তাঁর কলম সকলের মন জয় করে এসেছে। মাটির গল্প, মাটির কথা তাঁর মতো করে যত্ন নিয়ে খুব কম মানুষই বলেছেন। লাল পাহাড়ি দেশে যা গানটি সকলের মনে থেকে যাবে সারা জীবন। শোনা যাচ্ছে আচমকাই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন কবি।চুঁচুড়ার ফার্ম সাইড রোডে তাঁর বাসভবন অর্থাৎ সোনাঝুরিতেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন অরুণ চক্রবর্তী। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলেই চিকিৎসক জানান। শোনা যায় এদিন রাতে এক উৎসব থেকে ফেরার পথে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। ওই অবস্থাতেই বাড়িতে ছিলেন। এরপরই মধ্যে রাতে ঘটে যায় চরম অঘটন। বেশ কিছু বছর ধরে ফুসফুসের সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। শেষ শ্রদ্ধা জানাতে তাঁর মরদেহ রাখা থাকবে রবীন্দ্র ভবনের মুক্তি মঞ্চে। তারপর শ্যামপুকুর ঘাটে হবে শেষ কৃত্য।
বাউল বেসে সকলের মনে সারাজীবন থেকে যাবেন কবি। শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্র ছিলেন। তবে ভালবেসে ধরেছিলেন কলম। লিখেছেন বহু কবিতা। গানও। ভরা সংসার রেখে চিরঘুমের দেশে পাড়ি দিলেন তিনি।