নতুন ‘ডিউলাক্স মায়েস্ত্রো’ প্রোগ্রাম চালু করেছে অ্যাকজোনোবেল ইন্ডিয়া

অ্যাকজোনোবেল ইন্ডিয়া, বিশ্বব্যাপী পেইন্ট এবং কোটিং কোম্পানি, ইতিমধ্যেই ‘ডিউলাক্স মায়েস্ত্রো’ প্রোগ্রাম চালু করেছে, যা ভারতের স্থপতি এবং ডিজাইনার সম্প্রদায়কে নয়া ভারতের জন্য আধুনিক আবাসন গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গেছে, যে ক্রমবর্ধমান নগরায়ন এবং টিয়ার ২ এবং ৩ শহরগুলিতে ব্যক্তিগতকৃত আবাসনের চাহিদার জন্যে ভারতীয় ইন্টেরিয়র ডিজাইনের বাজার ১৪.৩% CAGR হারে বৃদ্ধি পেয়ে ২০৩০ সালের মধ্যে ৮১.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই প্রসঙ্গে, আকজো নোবেল ইন্ডিয়ার নির্বাহী পরিচালক রোহিত টোটলা বলেন, “অ্যাকজোনোবেল-এর ৭০ বছরের ঐতিহ্যের দ্বারা সমর্থিত ডিউলাক্স মায়েস্ত্রো, মেট্রো শহরের বাইরেও ডিজাইন-সচেতন নয়া ভারতের জন্য স্থানগুলিকে পুনর্কল্পনা করার জন্য ইন্টেরিয়র ডিজাইনার এবং আর্কিটেক্টদের ক্ষমতায়ন করছে।”

ডিউলাক্স মায়েস্ত্রো প্রোগ্রামটি আর্কিটেক্ট এবং ইন্টেরিয়র ডিজাইনারদের জন্য ব্যাপক ব্যবসায়িক সহায়তা প্রদান করে, যা পেইন্ট, ভিজ্যুয়ালাইজেশন এবং ব্যক্তিগতকরণের ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী অন্তর্দৃষ্টিগুলিকে একত্রিত করে। এর মধ্যে রয়েছে সাইট পরিদর্শন, পেইন্টের ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, উন্নত ডিজিটাল ভিজ্যুয়ালাইজেশন সহ উদ্ধৃতি সরঞ্জামগুলিতে অ্যাক্সেস। ডিউলাক্স মায়েস্ত্রো প্রোগ্রামটি সদস্যদের জন্য একচেটিয়া সুবিধা প্রদান করে যেমন উদ্ভাবনের প্রাথমিক অ্যাক্সেস, প্রফেশনাল সহযোগিতা, পেইন্ট বিষয়ক অন্তর্দৃষ্টি, প্রবণতা পূর্বাভাস কর্মশালা এবং পুরষ্কার, যা ডুলাক্সের প্রিমিয়াম ডেকোরেটিভ পেইন্ট এবং সহায়ক দলের সাহায্য, ইত্যাদি।

ডিউলাক্স মায়েস্ত্রো প্রোগ্রামে ২০০০ জনেরও বেশি আর্কিটেক্ট এবং ইন্টেরিয়র ডিজাইনার জড়িত রয়েছে। বর্তমানে প্রথম পর্যায়ের ৫টি রাজ্য এবং ১টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ১৬টি গুরুত্বপূর্ণ শহরে কাজ চলছে। এর মধ্যে রয়েছে পুনে, নাগপুর, নাসিক, আওরঙ্গবাদ, আহমেদাবাদ, বরোদা, সুরাট, রাজকোট, ভাবনগর, কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, বর্ধমান, ভোপাল, ইন্দোর, রায়পুর, গাজিয়াবাদ, নয়ডা এবং গোয়া। পাশাপাশি, কোম্পানি ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ ৪০টিরও বেশি শহরে তার ডিজাইন প্রোগ্রাম সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করছে।

By Business Bureau