বিভিন্ন জাল-বিরোধী কৌশল যেমন রেইড, একাধিক প্যাকেজিং প্রযুক্তির ব্যবহার, কনজিউমার এডুকেশন এবং সরকারি সংস্থার সঙ্গে পরামর্শের পরও চোরাচালান ও জালিয়াতির ঝুঁকি বাড়ছে। এই কারনেই এফআইসিসিআই- সিএএসসিএডিই ‘নকল ও চোরাচালান প্রতিরোধ’ (অর্থনীতি ধ্বংসকারী চোরাচালান ও জালিয়াতি কার্যক্রমের বিরুদ্ধের কমিটি) বিষয়ক একটি অনুষ্ঠান আয়োজন করে।
কর্মসূচির মূল লক্ষ ছিল অপরাধ সনাক্তকরণ এবং তদন্তের উন্নয়নে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার মধ্যে দক্ষতা, কাঠামো এবং প্রযুক্তির দিক থেকে সক্ষমতা বৃদ্ধি করা। এই অনুষ্ঠানে বাঁকুড়া, ইসলামপুর, জঙ্গিপুর, উত্তর দিনাজপুর, মুর্শিদাবাদ,মেদিনীপুর, ঝাড়গাম, শিলিগুড়ি, বীরভূম ইত্যাদি থেকে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার অংশগ্রহণ দেখা যায়। এফআইসিসিআই- সিএএসসিএডিই এর উপদেষ্টা ও প্রাক্তন স্পেশাল কমিশনার অফ পুলিস জানান, সক্ষমতা বৃদ্ধির এই কর্মসূচির লক্ষ্য হচ্ছে পুলিশ কর্মকর্তাদের সচেতন করা এবং জাল ও চোরাচালানকৃত পণ্যের প্রভাবের ক্রমাগত সচেতনতার গুরুত্বের উপর জোর দেওয়া।