ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের সর্বশেষ গোল্ড ডিমান্ড ট্রেন্ডস রিপোর্ট অনুযায়ী ২০২২ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে সোনার চাহিদা (ওটিসি বাদে) বেড়ে হয়েছে ১,১৮১ টন। অর্থাৎ বছরে ২৮% বৃদ্ধি পেয়েছে। উল্লেখ্য, বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য সংকোচন থাকা সত্ত্বেও গ্রাহকদের কথা মাথায় রেখে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলির দ্বারা সোনার চাহিদা বাড়ানো হয়েছিল।
বলাবাহুল্য, ইটিএফ বিনিয়োগকারীরা উল্লেখযোগ্যভাবে উচ্চ সুদের হার এবং ২২৭ট-এর উল্লেখযোগ্য আউটফ্লো সহ মার্কিন ডলারের একটি শক্তিশালী চ্যালেঞ্জিং কম্বিনেশনে ব্যস্ত থাকায় ২০২২ সালে বিনিয়োগ ৪৭% কম ছিল। যা চলতি বছরে ওটিসি চাহিদার দুর্বলতা এবং ফিউচার মার্কেটে নেতিবাচক অনুভূতির পাশাপাশি সোনার দামের কার্যকারিতাকে বাধা দেয়। ফলে কিউ৩ –এ ৮ শতাংশ ত্রৈমাসিক-পর-ত্রৈমাসিক হ্রাস পায়। উল্লেখ্য, বিনিয়োগকারীরা বার এবং কয়েন বিনিয়োগের মাধ্যমে মুদ্রাস্ফীতি হেজ করতে চেয়েছিলেন, যা মোট খুচরা চাহিদা ৩৬% বৃদ্ধি করেছে৷
রিপোর্টে দেখা গেছে গ্রাহকদের মধ্যে সোনার চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে।তৃতীয় ত্রৈমাসিকে আনুমানিক প্রায় ৪০০টি রেকর্ড ক্রয়ের সাথে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের কেনাকাটা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। এই প্যাটার্নটি কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের সাম্প্রতিক সমীক্ষার প্রতিফলন। যেখানে ২৫% গ্রাহক আগামী ১২ মাসে তাদের রিজার্ভ সোনার পরিমাণ বাড়াতে চান।