ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের (আইএমএ) ওয়েস্ট ব্রাঞ্চের সহযোগিতায় ‘লার্জেস্ট অ্যাটেন্ডেন্স ফর আ ভার্চুয়াল ফার্মাসিউটিক্যাল কনফারেন্স ইন ওয়ান ডে’র মাধ্যমে পিঅ্যান্ডজি এক নতুন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড সৃষ্টি করল। এই রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে তাদের প্রথম ‘ফিজিটাল রিকভারি সামিট ২০২৩’র মাধ্যমে, যা কলকাতায় আইটিসি রয়্যাল বেঙ্গলে অনুষ্ঠিত হয়েছে ২২ এপ্রিল।
এই সম্মেলনে ভারতের নামী রিকভারি এক্সপার্টগণ উপস্থিত ছিলেন, যাদের মধ্যে ছিলেন প্রফেসর ড. কেতন মেহতা (আইআইএম-এর প্রাক্তণ প্রেসিডেন্ট ও ইন্ডিয়ান সোসাইটি অফ ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাফি’র অনারারি জেনারেল সেক্রেটারি, ইন্ডিয়ান সোসাইটি অব ইলেক্ট্রোকার্ডিওলজি’র অনারারি জেনারেল সেক্রেটারি), ড. দেবমাল্য সান্যাল (প্রফেসর, ডিপার্টমেন্ট অব এন্ডোক্রিনোলজি, কেপিসি মেডিক্যাল কলেজ, কলকাতা) ও ড. জ্যোতি আর মহাপাত্র (কনসাল্ট্যান্ট গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট, ডিপার্টমেন্ট অব গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি, পিয়ারলেস হসপিটাল, কলকাতা)। সম্মেলনে ‘রোল অব মাক্রোনিউট্রিয়েন্টস ইন রিকভারি অ্যান্ড এইমিং ফর সাসটেইনেবল হেলথ ফর দ্য কমিউনিটি’ বিষয়ে বক্তারা তাদের অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করেন। সম্মেলনে ২৮৯৬ জন হেলথকেয়ার প্রফেশনাল ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন। তাদের কেউ কেউ সশরীরেও উপস্থিত ছিলেন। সম্মেলনে ভারতের শীর্ষস্থানীয় বেশ কয়েকজন রিকভারি এক্সপার্ট উপস্থিত ছিলেন। তারা নিরাময়ের ক্ষেত্রে মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট ও সর্বোপরি ভিটামিনের ভূমিকার প্রেক্ষাপটে থাকা বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করেন। উপস্থিত সকলকেই আইএমএ’র স্বীকৃতিপত্র ও গিনেসের সার্টিফিকেট দেওয়া হয়।
প্রক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বল হেলথ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মিলিন্দ থাট্টে বলেন, প্রথম রিকভারি সামিট আয়োজনে আইএমএ’র সহযোগিতা পেয়ে তারা আনন্দিত। এই সম্মেলনের মাধ্যমে নিরাময়ের ক্ষেত্রে ভিটামিনের ভূমিকার গুরুত্ব বিষয়ে সচেতনতা ও শিক্ষা প্রসারের প্রচেষ্টা নেওয়া হয়েছে। প্রথম রিকভারি সামিটেই নতুন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড টাইটেল অর্জন করতে পেরে তারা খুবই গর্বিত। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের অফিসিয়াল অ্যাডজুডিকেটর স্বপ্ননীল দাঙ্গারিকর বলেন, ‘লার্জেস্ট অ্যাটেন্ডেন্স ফর আ ভার্চুয়াল ফার্মাসিউটিক্যাল কনফারেন্স ইন ওয়ান ডে’ সংগঠিত করার মাধ্যমে রেকর্ড সৃষ্টি করতে পারায় পিঅ্যান্ডজি হেলথ প্রশংসার দাবিদার।