শার্প-এর ‘ওয়ার্কস্পেস প্রোক্যাট’ ও ‘নেচারাইজার’

শার্প (জাপানের শার্প কর্পোরেশনের সম্পূর্ণ ভারতীয় সাবসিডিয়ারি) নিয়ে এসেছে ‘৩ডি সিকিয়োর – টোটাল ওয়ার্কস্পেস প্রোটেকশন’ সলিউশন। শার্পের এই উন্নত ডিসইনফেকশন সলিউশন একইসঙ্গে সারফেস ও এয়ার-বোর্ন ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করবে। শার্পের ‘৩ডি সিকিয়োর – টোটাল ওয়ার্কস্পেস প্রোটেকশন’ সলিউশন ছোটো ও মাঝারি বাণিজ্যিক সংস্থা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পাবলিক ও হেলথকেয়ার ফ্যাসিলিটি, কর্পোরেট অফিস, হোটেল, ফার্মা, ম্যানুফ্যাকচারিং, গভর্নমেন্ট ইনস্টিটিউশন ও অন্যান্য ওয়ার্কস্পেসে ব্যবহারে পক্ষে এক আদর্শ ব্যবস্থা।

শার্পের ‘৩ডি সিকিয়োর – টোটাল ওয়ার্কস্পেস প্রোটেকশন’ সলিউশন একইসঙ্গে ‘ওয়ার্কস্পেস প্রোক্যাট’ (একটি ডিসইনফেক্ট কোটিং সার্ভিস), ‘নেচারাইজার’ (একটি ন্যাচারাল সল্ট-বেসড স্যানিটাইজার মেকার) ও ‘প্লাজমাক্লাস্টার এয়ার পিউরিফায়ার’-এর সমাহার। এটি ব্যাকেটেরিয়া ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে খুবই কার্যকর। সবরকম সারফেস ও ইন্ডোর এয়ারের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা যাবে, ফলে অফিসের স্থানের পরিবেশ হয়ে উঠবে ক্লিন, ফ্রেশ ও সেফ।

শার্পের ‘নেচারাইজার’ হল একটি ন্যাচারাল ও পোর্টেবল স্যানিটাইজার মেকার, যা পাণীয় জল ও টেবল সল্ট ব্যবহার করে সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইট ওয়াটার তৈরি করে। এর দ্বারা ১ মিনিটে ৯৯% ব্যাকটেরিয়া নির্মূল করা যায়। ‘নেচারাইজার’-এর এমআরপি ১০৯৫০ টাকা। শার্পের ‘ওয়ার্কস্পেস প্রোক্যাট’ হচ্ছে একটি ফোটোক্যাটালিস্ট লিকুইড স্প্রে, যার দ্বারা সারফেস ও ওয়াল ডিসইনফেক্ট করা যাবে। ১০০০ বর্গফুটের কোনও অফিস স্পেস ডিসইনফেকশনের জন্য একবছরে প্রায় ১৫০০০০ টাকা ব্যয় হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *