সম্প্রতি ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল(ডব্লিউজিসি) একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দেখা গেছে, সদস্য কোম্পানিগুলি ২০২০ সালে জিডিপি-তে $৩৭.৯বিলিয়ন অবদান রেখেছে। যা কোম্পানির কর, বেতন এবং সাপ্লায়ারসদের মধ্যে অপারেট করা হয়েছে। এটি স্বর্ণ বিক্রয় থেকে প্রাপ্ত মোট রাজস্বের ৬৩% প্রতিনিধিত্ব করে। যা উৎপাদিত প্রতিটি আউন্স সোনার জন্য স্থানীয়ভাবে যোগ করা মূল্য তথা প্রায় ইউএস$ ১,১০০ এর সমান। উল্লেখ্য, ডব্লিউজিসি-রসদস্য কোম্পানিগুলি সরাসরি ২০০,০০০ কর্মী নিযুক্ত করে, যাদের ৯৫% আয়োজক দেশের নাগরিক।
স্বর্ণ খনির প্রতিবেদনের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবদান ৩১টি ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল সদস্য কোম্পানীর দ্বারা প্রদত্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে। এই প্রতিবেদন তৈরি করতে সাহায্য করেছেন স্টুয়ার্ড রেডকুইন। শিল্পের পরোক্ষ প্রভাব এবং সামগ্রিক মূল্য সংযোজন গণনা করতে স্টুয়ার্ড রেডকুইন, ইকোনোমেট্রিক ইনপুট-আউটপুট মডেল ব্যবহার করেছেন। যা অর্থনৈতিক খাতের মধ্যে আর্থিক প্রবাহের পরিমাণ নির্ধারণ করে।
নিউক্রেস্ট মাইনিং-র সিইও এবং ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল ইএসজি টাস্কফোর্সের চেয়ার সন্দীপ বিশ্বাস বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আমাদের শিল্পের বিশাল সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবদানের রূপরেখা এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে।