দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর পর্যটন শিল্পে এতবড় সমস্যা আর দেখা যায়নি, তাই সুইজারল্যান্ডকে বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরতে একযোগে কাজ করবেন রজার ফেডেরার ও সুইজারল্যান্ড ট্যুরিজম (এসটি)। এসটি’র মতে, এই উদ্যোগ খুবই প্রয়োজনীয় ছিল। রজার ফেডেরারের মতো আইকনিক ব্যক্তিত্বর খুবই দরকার ছিল সুইজারল্যান্ডকে বিশ্বের দরবারে উপস্থিত করার জন্য। এসটি’র সিইও মার্টিন নাইডেগার বলেন, সুইজারল্যান্ড ট্যুরিজম ও রজার ফেডেরার অবিচ্ছেদ্য। এই সম্পর্কের বন্ধন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এসটি’র সঙ্গে যোগ দেওয়াকে যুক্তিযুক্ত বলে জানিয়ে রজার ফেডেরার বলেন, খেলতে নেমে তিনি সবসময়েই মনে রাখেন তিনি সুইজারল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করছেন। তাঁর নামের সঙ্গে সুইজারল্যান্ডের পতাকা জড়িয়ে থাকে। তাঁর সবসময়ের প্রিয় স্থান সুইজারল্যান্ড। দেশের বাইরে গেলেও এই দেশের কথা ভুলতে পারেন না তিনি।
সুইজারল্যান্ড ট্যুরিজম এপ্রিল মাস থেকেই ইউরোপিয়ান শহরগুলির দিকে নজর রেখে ‘কমিউনিকেশন অ্যাক্টিভিটি’ শুরু করবে। এরপর ভারত-সহ ইউএসএ ও এশিয়া প্যাসিফিকের প্রতি দৃষ্টি দেওয়া হবে। ভিস্যুয়াল ও শর্ট ক্লিপের একটি সিরিজে রজার ফেডেরার ও সুইজারল্যান্ডের প্রকৃতি প্রদর্শন করা হবে। মাইসুইজারল্যান্ড-ডট-কমে রজারের চোখ দিয়ে সুইজারল্যান্ডকে দেখতে পারবেন আগ্রহী পর্যটকরা।