জাতীয় মঞ্চে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার সম্মান পাওয়া যে কোনও শিল্পীর জীবনের স্বপ্ন। ৬৯তম জাতীয় পুরস্কারের মঞ্চে এবার সেরা অভিনেত্রী সম্মান পেয়েছেন কৃতি স্যানন। ‘গঙ্গুবাই’ আলিয়ার সঙ্গে এই পুরস্কার ভাগ করে নিয়েছেন কৃতি। জাতীয় পুরস্কার জয়ের পর গণপতি বাপ্পার আশীর্বাদ নিতে সপরিবারে সিদ্ধিবিনায়ক মন্দিরে পুজো দিতে গিয়েছিলেন কৃতি। পবিত্র স্থানে আশীর্বাদ নেওয়ার সময় অভিনেত্রীর সঙ্গে ছিলেন তাঁর বাবা-মা এবং বোন নুপুর স্যাননও।
‘মিমি’ একটি খুব বিশেষ চলচ্চিত্র এবং সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার। আমার অভিনয় যে জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করবে আমি ভাবতেই পারিনি। আমি শুধু জুরিকে যথেষ্ট ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমি বাকরুদ্ধ।’
‘মিমি’ ছবিতে সারোগেট মাদারের চরিত্রে দেখা মিলেছিল কৃতির। আলিয়ার সঙ্গে এই সম্মান ভাগ করে নিতে পেরে গর্বিত অভিনেত্রী। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি জানিয়েছেন ‘অভিনন্দন আলিয়া! তুমি এই সম্মানের যোগ্য! আমি তোমার ভক্ত, খুব উত্তেজিত এই পুরস্কার তোমার সঙ্গে ভাগ করে নিতে পেরে।’কৃতি ছাড়াও, পঙ্কজ ত্রিপাঠিও ‘মিমি’ -এর জন্য সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার জিতেছেন। ছবিটি পরিচালনা করেছেন লক্ষ্মণ উতেকর এবং প্রযোজনা করেছেন দিনেশ ভিজান।